মুন্সীগঞ্জ জেলার শ্রীনগর উপজেলার ৫নং ভাগ্যকুল ইউনিয়নের মধ্য কামারগাও এলাকার বিধাবা জোসনা বেগমের এতিম দু সন্তানের বরাদ্দের
আনুদানকৃত ৩ লাখ টাকা আৎসাত করায় বিধবা জোসনা বেগম বাদী হয়ে মৃত মনির হোসেনের ভাই একই এলাকার মো: আজিজুল খা আর ছালেহা
বেগমের বিরুদ্ধে মুন্সীগ্নজ জেলা জজ আদালতে মামলা দায়ের করেন। যার মামলা নং ২৩/১৮। মামলার এজহারে দেখা গেলো গত ০৩/০৩/১৫ ইং
তারিখে ওমানের একটি প্রাইবেট কোম্পানীতে চাকুরী আবস্থায় এক মমান্তিক দুঘটনায় মৃতুবরন করেন মনির। উক্ত কোম্পানীতে মৃত মনির হোসেনের
ভাই আজিজুল হক খা চাকুরীতে চিলেন সেই সুবাদে কোম্পানী তার দু সন্তান এর আথিক আনুদাককৃত ৩লাখ টাকা আজিজুল হকের কাচে বুজাইয়া দেয়।
কিন্তি গত ১৫/০৩/১৫ তারিখে মৃত মনির হোসেনের মরদেহ বাংলাদেশে হসান্তার করেই ঠিকই কিন্তু আনুদানের ৩ লাখ টাকা বুজিয়ে দেই নি।
আজিজুল হকের কাছে আনুদানের টাকা চাইতে গেলে বিভিন্ন ধরনের হুমকি দামকি ও মিথ্যা মামলা দেওয়ার ভয দেখায় কিছু দিন আগে বেদম মারদর
করেন আজিজুল হক জোসনাকে অচেতন করে ফেলে বতমানে জোসনা ও তার পরিবার মানবতর জীবন যাপন করচে। শুধু তাই নয় সরে জমিন ঘুরে
দেখা গেল বিদেশে লোক পাটানোর নামে প্রতারাবা করে হাতিয়ে নিয়েছে ৩০ লাখ টাকা। ভুক্তভোগী রা এখন টাকা চাইতে গেলে অক্যথ ভাসায় গালি
গালাজ করে আইনের অপব্যবহার করে হয়রানির করার জন্য মিথ্যা মামলা দায়ের করেন আজিজুল হকের স্ত্রী চালেহা বেগম। সামান্য কিছু হলোই
পুলিশের ভয় দেখায় এই ছালেহা। ছালেহার কাছে ৪০ পরিবারের ১৫৫ জন সদস্য জিম্মি অসহায় ভাবে মানবতর জীবন পার করছে।
ছালেহার অত্যাচার এ ৪০ পরিবার বাড়িতে বসবাস করতে পারছেনা। টাকার দাপটি ছালেহা এলাকার কাউকে অপশক্তির থেকে রেহাই পাইনি।
৪০ পরিবারে ১৫৫ লোকের বিরুদ্ধ ১৫টি মামলা দায়ের করেন এই নিস্টুর ছালেহা। যার কাছে মায়া মমততা তুতুচ্ছহীন। স্থানীয় কিছু মাদক বিক্রিতা
নিয়ে টাকার দাপটে আইনের অপব্যবহার করছে। শুদু তাই নয় মারামারি তার নিত্য সঙ্গী। এতিমের টাকা ও বিদেশে লোক পাটানোর নামে প্রতারানা
বিশয়ে জনপ্রতিনিধ গন শালিস করে সুরহা করতে চায়নি এই বেপরোয়া মহিলা। ছালেহা গ্রাম সালিশ ও মান্য করেন না।
এত দাপট এই ছালেহার প্রসাশন ও যেন আসহায়। এতিমের টাকা আৎসাত করায় কথা জানতে জাইলে ছালেহা জানান মামলায় যা হয় তাই মেনে
নিব এ বিষয়ে আমি কথা বলতে চাইনি। অপর দিকে কথা হয় স্থানীয় মেম্বার সাথে তিনি বলেন গটনাটি আমরা জেনিছি। তবে সমাদান করার
চেষ্টা করছি সবাই বিচার মানলে ও ছালেহা বিচার আসিনি। চেয়ারম্যান এর সাথে কথা হলে তিনি জানান ছালেহা আমাদের কাউকে মানে না
জোসনা বেগমে আইনি প্রক্রিয়ায় যাওয়ার নিদেসনা আমি নোটিন পাঠিয়েছে।ছালেহা কাউকে মানুষ নামের দানব কাউকে মানেন না এই বেপরোয়া
মহিলা এখন তার নিরাপদ জায়গা শ্রীনগর থানা। কারন থানা পুলিশের দাপট দিয়ে এলাকায় অন্যায় কাযক্রম বেদ করে নিয়ছে। থানা গড়িয়েব
এখন মামলা আদালতে। থানাতে গিয়ে সেখানে ছালেহা পুলিশের বিচার মানেনি এখন গড়িয়ছে আদালতে। শ্রীনগর থানার ওসি র সাথে কথা হলে তিনি
জানান বিষয়টি আমি আয়ুকে জেনে আপনাকে জানাব। এতিমের টাকা আতসাত করার দৃটান্ড শাস্তি দিবে প্রচাসন এমন টা ভাবচপন ভুক্তভোগী ।